থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারীতা
""আমাদের দেশে সাধারন মানুষ অতি প্রাচীনকাল থেকে রোগব্যাধি উপশমে থানকুনি ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছে।থানকুনি পাতা এর ল্যাটিন নাম centella aciatica । এলাকা ভেদে থানকুনি পাতাকে "আদামনি " তিতুরা " টেয়া " মানকি "থানকুনি " আদাগুন গুনি " ঢালামনি " থুলকুড়ি " মানামানি "ধূলা বেগুন " নামে ডাকা হয়। খ্রিস্টপূর্ব ১৭ শতর্ক থেকে আমাদের দেশে নয় আফ্রিকা " জাভা সুমাএাতে ও থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারীতা ঔষুধি গুনা গুন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
১: থানকুনি পাতা: থানকুনি পাতা একটি ছোট লতানো বিরৎ জাতীয় উদ্ভিদ। এর প্রতি পর্ব থেকে নিচে মূল এবং উপরে শাখা ও পাতা গজায়। পাতা সরল বৃক্কের মতো একান্তর।
২: থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারীতা :ছেলে মেয়েদের পেটের অসুখ বিশেষ করে বদহজম ও আমাশয় রোগ নিরাময়ে থানকুনি পাতা খাওয়া উপকারী। থানকুনি আয়ুবধক " স্মৃতি বোধক " আমরক্ত নাশক " চর্মরোগ নাশক " ইত্যাদি। এই জন্য থানকুনি পাতা খাওয়া আপনার অতান্ত উপকারী।
৩: ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় :থানকুনি পাতা রয়েছে অ্যামাইনো এসিড " বিটা ক্যারোটিন "ফয়াটি অ্যাসিড "এবং ফাইটোকেমিক্যাল ত্বকের অন্দরে পুষ্টি ঘাটতি দূর করে। বলে স্বাভাবিক ভাবে ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়।
৪:থানকুনি আমাদের জীবনে অত্যন্ত প্রয়োজন :প্রাত্যহিক জীবনে আমরা বহুবিধ উপায়ে থানকুনি পাতা এর ব্যবহার করে থাকি। আমাদের দেশে এক সময় ঔষধি উদ্ভিদ সমৃদ্ধ ছিলো। মাঠ " ঘাট " পথ প্রান্তর " বন জঙ্গল সর্বএ থানকুনি পাতা পাওয়া যেত। বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধি জনিত কারণে তা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতে থানকুনি পাতা বেটে খাওয়া খুবই উপকারী।

Post a Comment