ত্বকের যত্নে শসার উপকারীতা

ত্বকের যত্নে শসার উপকারিতা

শসা খাদ্য উপযোগী ফাইবার থাকার কারণে  ওজন কমাতে সাহায্য করে। তোকে সুন্দর ও উজ্জ্বল রাখার জন্য খুবই উপকারী। রূপচর্চার উপকরণ হিসেবে শসার এর জুড়ি মেলা ভার। এছাড়া ও শসাতে  রয়েছে থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, প্যানটোথেনিক অ্যাসিড, ফোলেট, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে। এবং শসাতে আরো রয়েছে  ভিটামিন B6। শসার খনিজ উপাদান এর মধ্যে আছে  ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিংক এবং আয়রন। শতকরা ৯৬ ভাগ পানি থাকায়। শরীরল থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে।  ত্বকে সুন্দর ও উজ্জল রাখার যাদু করি ক্ষমতা ও রয়েছে শসার। সারা বিশ্বে সৌন্দর্য ও পিপাস মানুষ দের পছন্দের তালিকা কার শীর্ষে। শশা খুব কম পরিমানে কেলসিয়াম থাকার কারনে মেদ কমাতে সাহায্য করে। 

এখন আমরা যেন নিবো শশা উপকাীতা গুলো কী কী  কেন খাবেন এবং কী কারনে খাবেন।

১: উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ ঃ  অধিক ফাইবার ও ফলুইডস সমৃদ্ধ। শসা শরীরে ফাইবার এবং পানির পরিমান বাড়ায়। পটাশিয়াম, ম্যাগেশিয়াম ও ফাইবার থাকার কারনে শসা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

২: হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে শসার ভূমিকা ঃম শসাতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, এবং ভিটামিন কে।এই তিনটি উপাদান যন্ত্রেরের সুস্থতা করতে সাহায্য করে। নিয়মিত শশা খাওয়া কোলেস্টেরল মাএা কমায়। এবং শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধা। এবং রক্তের ক্যালসিয়াম প্রবাহের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
রাসেল শসা পানির চাহিদা পূরন করে।এই জন্য প্রতিদিন শসা খাওয়া উপকারি।

৪: এ্যাসিডিটি দূর করতেঃ শসাতে রয়েছে এ্যারেপসিন নামক এনজাইম। তাই খাবার হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে শসা খওয়া উওম। আলসার গ্যাস্ট্রিটাইটিস, এ্যাসিডিটিি বা গ্যাষ্টিকর ক্ষেএেে ও তাজা শসার রস উপকারী। শরীরের পিএইচ সমতা বজায় রাখতে শসা খুবই উপকারী।

৫: মাথার যন্ত্রণায় ঃ ব স্টেসের কারণ বা গরমের কারণে মাথাযন্ত্রণা হলে শসা গোল করে কেটে চোখের উপরে রাখুন, শসাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন  B.। এবং সুগার রয়েছে।

৬: দেহ কাল উন্নয়নে শসা ঃত্বকে স্বাস্থ্যের জন্য ও শসা খুব ভালো কাজ করে। ত্বক পরিষ্কার রাখতে শসার স্লাইড, জুস প্রভৃতি বেশ কাজে দেয়। শসার উপস্থিত সিলিকা মালস, কার্টিলেজ, লিগামেন্টের কানেকটিভ  টিস্যু কলা গড়ে উঠে। এবং তাদের শক্তিশালী  ও মজবুত করে।শসার বিদ্যমান খনিজ উপাদান সমূহ নখ, দাঁত ও মাড়ির জন্য ভালো কাজ করে শসা।

৭: ওজন কমে ঃ শসা উচ্চমাত্রায় পানি এবং নিম্ন মাএায় ক্যালরি যুক্ত উপাদান রয়েছে। শসা আদর্শ টনিক হিসেবে কাজ করে।তাই আমাদের উচিত ওজন কমতে শসা খাওয়া।

৮: ডায়াবেটিক থেকে মুক্তি দেয়ঃ কোলেস্টেরল কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাছাড়া শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাএা ঠিক রাখে শসা। শসা কিডনি সুস্থ ও সতেজ রাখে।

৯: ত্বক বান্ধব খনিজের সরবরাহ করেঃ শসায় উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সিলিকন রয়েছে। যা ত্বকের পরিচর্যা বিশেষ ভূমিকা রাখে।

১০: শসা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারীঃ শসা প্রায় বারো মাসে পাওয়া যায়। শসা আমাদের শরীরল পানিশূন্যতা দূর করে। শসাতে রয়েছে ৯৬ ভাগ পানি। শসা ওজন নিয়ন্ত্রণ, দেহের পানির অভাব পূরণ করে। ও রূপচর্চা হিসেবে কাজ করে শসা।

শসাতে রয়েছে ৯৬ ভাগ পানি। ফলে এটি শরীরের আদ্রতা ধরে রাখতে পারে। এবং ভেতরের তাপমাএা কে নিয়ন্ত্রণ করে এবং দেহ শীতল হতে সাহায্য করে।শসার ক্যালরি  পরিমাণ খুবই কম। প্রতি 100 গ্রাম শসাতে আছে মাত্র 15 কিলোক্যালরি। যেকোনো সম্পৃক্ত চর্বি কোলেস্টেরল নেই। 

No comments